সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

বাঙালি লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

"আল্লাহ কি এমন একটি পাথর বানাতে পারবেন, যা তিনি নিজেই তুলতে পারবেন না?"

নাস্তিকরা প্রায়ই এই প্রশ্নটি করেন - "আল্লাহ তায়ালা কি এমন একটি পাথর বানাতে পারবেন, যা তিনি নিজেই তুলতে পারবেন না?" এ প্রশ্নের উত্তরে আপনি যদি "হাঁ" বলেন, তাহলেও বিপদ; আপনি যদি "না" বলেন, তাহলেও বিপদ। তো, একবার এক বাঙালি আস্তিককে এ প্রশ্নটি করার পর, তিনি উত্তরে বললেন: "জ্বি... না..."। তিনি "হাঁ" বা "না" কোনো একটি না বলে বরং দুটাই একসাথে বলে দিলেন। এবং প্রশ্নকারী নাস্তিককে বললেন যে, তোমার প্রশ্নের একটি অংশের উত্তর "হাঁ" এবং অন্য একটি অংশের উত্তর "না"। তাই আমি "জ্বি... না..." বলেছি। তখন আস্তিকটির "যেমন কুকুর, তেমন মুগুর" দেখে নাস্তিকটি আর কথা না বাড়িয়ে চলে গেলেন। আসলে এখানে উত্তরে সমস্যা না, সমস্যা হলো প্রশ্নে। যেমন, কেউ যদি আপনাকে বলে: "তুমি কি আগের মতো তোমার স্ত্রীকে এখনো মারো?" এখানে এ প্রশ্নের উত্তরে আপনি যদি "হাঁ" বলেন, তার মানে আপনি আপনার স্ত্রীকে মারেন। আর, প্রশ্নটির উত্তরে আপনি যদি "না" বলেন, তার মানে, আপনি বর্তমানে আপনার স্ত্রীকে মারেন না, কিন্তু আগে আ...

কেন এত দুর্নীতি?

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও দেশের সর্বত্র এত দুর্নীতি কেন? একটি জরিপের মাধ্যমে বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করি। মানুষের মূল্যবোধ জরিপ করে বিশ্বের যেসব সংগঠন, তাদের মধ্যে প্রসিদ্ধ একটি সগঠনের নাম হলো World Values Survey । বাংলাদেশকে নিয়ে তারা একটি জরিপ করেছিল অনেক আগে, কমেন্টে জরিপের মূল লিঙ্কটি দিয়ে দিয়েছি। ঐ জরিপটি থেকে এখানে দুটি প্রশ্ন তুলে দিচ্ছি। : আপনি কি আল্লাহ বা স্রষ্টাকে বিশ্বাস করেন? এর জবাবে, ৯৯.১% মানুষ বলেছে ‘হ্যাঁ’। ০.৫% মানুষ বলেছে ‘না’, এবং ০.৪% মানুষ বলেছে ‘জানি না’। উত্তরটি দেখে আমরা হয়তো খুব খুশী হয়েছি। মনে হচ্ছে, নাস্তিক মুক্ত এক বাংলাদেশ দেখছি। তো চলুন, এবার অন্য একটি প্রশ্ন দেখি। : আপনি কি মৃত্যুর পরবর্তী জীবনে বিশ্বাস করেন? এর জবাবে, মাত্র ৫৩.৮% মানুষ বলেছে ‘হ্যাঁ’। বাকি ৪২.৩% মানুষ বলেছে ‘না’, এবং ৩.৯% মানুষ বলেছে ‘জানি না’। কি বুঝলেন?

বাঙালির জন্ম নির্ণয়ে ধর্মের অবদান

একজন বাঙালি যতই সেক্যুলার বা নাস্তিক হোক না কেন, ধর্মের সাহায্য ব্যতীত তিনি তার অস্তিত্বের জানান দিতে পারবেন না। যেমন, কোনো নাস্তিককে যদি আপনি আপনি জিজ্ঞাস করেন, “ভাই, আপনার জন্ম কত সালে?” তিনি হয়তো বলবেন, “১৯৭১ সালে”। “আমি ১৯৭১ সালে জন্ম গ্রহণ করেছি” এর মানে হলো “আমি ঈসা (আ) এর জন্মের ১৯৭১ বছর পর জন্ম গ্রহণ করেছি”। “১৯৭১” বলার সাথে সাথেই একজন সেক্যুলার বা নাস্তিককে বাধ্য হয়েই আমাদের সম্মানিত নবী ঈসা (আ)-এর অস্তিত্ব ও অবদানকে স্বীকার করে নিতে হয়। এরপর আসুন, কোনো নাস্তিক যদি ১৯৭১ সালকে উল্লেখ না করে বলে যে, “আমি বাংলা ১৩৭৮ সালে জন্ম গ্রহণ করেছি”। তাহলে তার মানে হলো, “আমি মুহাম্মদ (স)-এর হিজরতের ১৩৭৮ সাল পরে জন্ম গ্রহণ করেছি”। কারণ, সম্রাট আকবর হিজরি সাল অনুযায়ী-ই বাংলা সাল প্রবর্তন করেছিলেন। সুতরাং, এ ক্ষেত্রেও, যে কোনো নাস্তিক তার জন্ম ও অস্তিত্বের জানান দেয়ার জন্যে আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)-এর অবদানকে স্বীকার করে নিতে হবে। ___________ কোনো সেক্যুলার বা নাস্তিক যদি ধর্ম থেকে দূরে সরে যায়, তাহলে তার জন্মের কোনো ঠিক থাকে না।

শবে বরাত

আমরা ইসলামকে এমন একটি ধর্মে পরিণত করেছি, যার ফলে, কোর’আনের আদেশগুলো যেমন আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না, আবার কোর’আনের নিষেধগুলোও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না। যারা শবে বরাত পালন করেন, তাঁরা এমন একটি বিষয় নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন, যা কোর’আনে আদেশ করা হয়নি। আবার, যারা শবে বরাত পালন করতে নিষেধ করেন, তাঁরাও এমন একটি নিষেধ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন, যা কোর’আনে নিষেধ করা হয়নি। শবে বরাত বাঙালিদের হাজার বছরের সার্বজনীন একটি সংস্কৃতি। ইসলামে এটাকে হালাল বা হারাম কিছুই বলা হয়নি। সুতরাং, কেউ যদি বলে, শবে বরাত সবাইকে পালন করতে হবে, তাহলে সেটাও যেমন বিদায়াত; আবার কেউ যদি বলে শবে বরাত হারাম, তাহলে সেটাও বিদায়াত। কারণ, রাসূল (স) শবে বরাতকে হারাম করে যাননি। কোর’আনের কোনো নির্দেশনা ছাড়াই বিভিন্ন শায়েখের রেফারেন্সে “এটা হালাল, ঐটা হারাম” এসব বলা মানে আল্লাহর উপর মিথ্যা আরোপ করা। وَلَا تَقُولُوا۟ لِمَا تَصِفُ أَلْسِنَتُكُمُ ٱلْكَذِبَ هَـٰذَا حَلَـٰلٌۭ وَهَـٰذَا حَرَامٌۭ لِّتَفْتَرُوا۟ عَلَى ٱللَّهِ ٱلْكَذِبَ ۚ إِنَّ ٱلَّذِينَ يَفْتَرُونَ عَلَى ٱللَّهِ ٱلْكَذِبَ لَا يُفْلِحُونَ “তোমরা আল্লাহর বিরুদ...

বাংলা ভাষা মুসলিমদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাষা

বাংলা ভাষা কি মুসলিমদের না ধর্ম-বিদ্বেষী সেক্যুলারদের? পৃথিবীর সব ভাষাই আল্লাহ তায়ালার। কিন্তু একেক ভাষা একেক জাতীর অধিকারে থাকে। সে হিসাবে বাংলা ভাষা মুসলিমদের অধিকারভুক্ত একটি ভাষা, এখানে ধর্ম-বিদ্বেষী সেক্যুলারদের তেমন কোনো স্থান নেই। ‘স্থান নেই’ মানে হলো, বাংলা ভাষা ধর্ম-বিদ্বেষী সেক্যুলারদের অধিকারভুক্ত নয়। একটু ব্যাখ্যা করে বলি। সেক্যুলারদের জন্ম হলো ফ্রান্সে। সে হিসাবে ফরাসী ভাষা হলো ধর্ম-বিদ্বেষী সেক্যুলারদের প্রধান ভাষা। সেক্যুলারদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাষা হলো চীনা ভাষা। অন্যদিকে, ইব্রাহীম (আ)-এর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ইসলাম ধর্মের উৎপত্তি হয় মক্কায়। সে হিসাবে আরবি ভাষা হলো মুসলিমদের প্রধান ভাষা। কিন্তু মুসলিমদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাষা হলো বাংলা ভাষা। তাই, বাংলা ভাষা হলো কেবল মুসলিমদের-ই অধিকারভুক্ত একটি ভাষা। প্রশ্ন করতে পারেন, বাংলা ভাষা মুসলিমদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাষা হলো কিভাবে? হিসাবটা একেবারে সহজ।

বাংলা সাহিত্যে "স্বামী-স্ত্রী" সমস্যা, এবং কোর'আনের সমাধান

পর্ব এক ‘স্বামী-স্ত্রী’ শব্দ জোড়াটি নিয়ে বাংলা সাহিত্যে প্রচুর তর্ক-বিতর্ক আছে। এ শব্দ দুটি যেমন আপত্তিজনক, তেমনি বিপদজনকও বটে। বেগম রোকেয়া, ফরহাদ মজহার সহ অনেকেই এ শব্দগুলো নিয়ে আপত্তি তুলেছেন, বিতর্ক করেছেন এবং সমাধানের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলেও সত্য যে, বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ‘স্বামী-স্ত্রী’ শব্দের সঙ্কট এখনো প্রকট। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ‘স্বামী-স্ত্রী’ শব্দ জোড়াটি নিয়ে যদিও এখনো কেউ কোনো মীমাংসায় যেতে পারেনি, কিন্তু, আপনি ইচ্ছা করলেই কোর’আন থেকে ‘স্বামী-স্ত্রী’ শব্দে র সঙ্কট নিরসন করতে পারবেন। প্রথমে আসুন, দেখা যাক, বাংলা সাহিত্যে ‘স্বামী-স্ত্রী’ শব্দ জোড়াটি এবং এর সমর্থক শব্দগুলো কেন আপত্তিজনক? বাংলা একাডেমীর অভিধানে, ‘স্বামী’ শব্দের অর্থ হলো – ১ প্রভু; মনিব; পতি; খসম; ভর্তা। ২ মালিক; অধিপতি। ৩ পণ্ডিত; সন্ন্যাসীর উপাধিবিশেষ। এবং একই অভিধানে, ‘স্ত্রী’ শব্দের অর্থ হলো – ১ জায়া; পত্নী; বেগম; বিবি; বিবি; বধূ। ২ নারী; রমণী; কামিনী। ৩ মাদি। সুতরাং, এখানে দেখতেই পাচ্ছেন যে, ‘স্বামী’ ও ‘স্ত্রী’ শব্দ দুটির মাঝে শব্দগত কোনো সাদৃশ্য নেই, অর্থের কোনো সঙ্গতি নেই, এবং মর্যাদাগত কোন...

মিচিও কাকু ও স্টিফেন হকিং : বিশ্বাস ও অবিশ্বাস

বিজ্ঞানমনস্ক অবিশ্বাসীদের কাউকে যদি আপনি জিজ্ঞেস করেন, ‘ভাই, স্টিফেন হকিং-কে চিনেন?’ প্রশ্ন শুনেই তিনি চেয়ার থেকে লাফ দিয়ে উঠে বলবেন, ‘আরে, মিঞা, চিনি না মানে...। উনারে না চিনলে তো আপনার জীবনের ষোল আনাই মিছে’। এরপর, যদি আবার জিজ্ঞেস করেন, ‘ভাই, মিচিও কাকু-কে চিনেন?’ তিনি একটা শুকনা কাশি দিয়ে বলবেন, ‘কোন গ্রামের ‘মিস্ত্রী চাচা’র কথা বলছেন?’ আসলে, বিজ্ঞানমনস্ক বাঙালিরা স্টিফেন হকিং-কে খুব ভালোভাবে চিনলেও মিচিও কাকু-র নামও জানেন না অনেকেই। অথচ, দুই জনই বিশ্ববিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী। বিজ্ঞানে অবদানের ক্ষেত্রে মিচিও কাকু-র অবদান স্টিফেন হকিং-এর চেয়ে অনেক বেশি। মিচিও কাকু হলেন ‘স্ট্রিং তত্ত্বের’ কো-ফাউন্ডার, যা অতীতের বিগ ব্যাং তত্ত্বকে পিছনে ফেলে বর্তমান বিজ্ঞানে বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলেছে। অবিশ্বাসী বাঙালিরা ব্যতীত, বিশ্বের অন্য মানুষদের কাছে, স্টিফেন হকিং এর চেয়ে মিচিও কাকু অনেক বেশি জনপ্রিয়। নিউ ইয়র্ক টাইমস বেস্টসেলার বইয়ের তালিকায় সাধারণত কোনো বিজ্ঞানের বই পাওয়া যায় না। কিন্তু সেখানেও মিচিও কাকু-র বিজ্ঞান বিষয়ক তিনটি বই বেস্টসেলার হয়েছে। অথচ, সেই তালিকায় স্টিফেন হকিং-এর নাম-গন্ধও নেই। মিচিও কা...

বিজ্ঞান ও মূর্তি পূজা

স্যার আইজ্যাক নিউটন যদি আজ বেঁচে থাকতেন, তাহলে তিনি নিশ্চিত হেফাজতে ইসলামের এই আন্দোলনে যোগদান করতেন। কারণ, হেফাজতে ইসলাম যেমন মূর্তি ও মূর্তিপূজার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করছে, নিউটনও তাঁর সারাজীবন মূর্তি ও মূর্তিপূজার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, "Idolatry is a more dangerous crime because it is apt by the authority of Kings & under very specious pretenses to insinuate itself into mankind." Source: Isaac Newton, Keynes Ms. 7, King's College, Cambridge, UK অর্থাৎ, “মূর্তিপূজা হলো সবচেয়ে বিপদজনক একটি অপরাধ। এটি রাজা-বাদশাহ বা প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতাকে পুঁজি করে, মানবজাতির সাথে কটাক্ষ করার জন্যে খুবই সুন্দর একটি ভণ্ডামি”। - স্যার আইজ্যাক নিউটন। এমন দু’এক লাইন কেবল নয়, মূর্তি ও মূর্তিপূজার বিরুদ্ধে শত-শত পৃষ্ঠা লিখেছিলেন তিনি। প্রশ্ন হলো, নিউটন কেন মূর্তি ও মূর্তিপূজার বিরুদ্ধে এত সোচ্চার ছিলেন?

The Simple Equation of the Bengali

Bengali and Muslim – is there any conflict between these two terminologies? The question may have different answers. It may be a yes, or a no, or something else entirely. Generally, the Islamic scholars do not see this as an issue of debate, but rather as something afoul or too trivial to discuss. On the other hand, the secular civil society takes this question very seriously. In fact some believe that this should be the main issue of discussion in today’s Bangladesh. To put things under perspective, almost all secular civil society intellectuals believe that Muslim and Bengali identities are in such a state of disagreement with each other, that there is a huge gap in effect present between them. Islamic scholars do not worry themselves with this debate, largely because of their preoccupation with pondering upon the matters of religion, or due to being busy with imparting moral education to the masses. However, since secular civil society intellectuals do not worry about the above in t...

বাঙালির সরল সমীকরণ

বাঙালি ও মুসলিম-এ দু’টি পরিচয়ের মাঝে কি কোনো দ্বন্দ্ব আছে? প্রশ্নটির একাধিক জবাব থাকতে পারে। হ্যাঁ বা না, অথবা অন্য কিছু। সাধারণত বাংলাদেশের আলেম সমাজ কখনোই একে দ্বন্দ্ব বা বিতর্ক আকারে দেখেন না; বরং কুতর্ক মনে করেন। অন্যদিকে বুদ্ধিজীবী সমাজ এটাকে খুব গুরুত্বপূর্ণ বিতর্ক মনে করেন। তাঁদের কেউ কেউ মনে করেন, এটাই বাংলাদেশের প্রধান বিতর্কের বিষয় হওয়া উচিত। মোটা দাগে, প্রায় সব বুদ্ধিজীবীই মনে করেন, বাঙালি ও মুসলিম পরিচয়ের মাঝে একটি বিশাল দ্বন্দ্ব বিরাজমান। এ ধরণের বিতর্কে আলেম সমাজ সময় অপচয় না করার কারণ হল, তাঁদেরকে ধর্মীয় বিধানাবলী বিশ্লেষণে ব্যস্ত থাকতে হয় এবং মানুষকে নৈতিক শিক্ষা দিতে হয়। কিন্তু বুদ্ধিজীবী-সমাজ তো আর এসবের ধার ধারে না, তাই তাঁদেরকে বাঙালি-মুসলিম বিতর্কে প্রাণ সঞ্চারণ করেই জীবন চালাতে হয়। ধরা যাক, বাঙালি ও মুসলিম পরিচয়ের মাঝে দ্বন্দ্ব আছে; তাহলে সে দ্বন্দ্বটা কি? কোত্থেকে তার উৎপত্তি? আর কে-ই বা করেছে এর বিস্তার? – এ সব বুঝতে হলে স্বভাবতই মুসলিম ও বাঙালি শব্দ দু’টির তাৎপর্যসহ বিশ্লেষণে নেমে পড়তে হবে। মুসলিম শব্দটির সংজ্ঞা নিয়ে আলেম সমাজে তেমন কোনো মতপার্থক্য দেখা যায় না। ...