সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নামাজ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গার্লফ্রেন্ড থাকলে সমস্যা কি?

মেয়ে বন্ধু নিয়ে চিন্তা করলে আর যাই হোক না কেন, বড় কোনো জ্ঞানী বা বিজ্ঞানী হওয়া যায় না। এ কথাটা আমি বলিনি, বলেছেন – বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন। আমাদের যেমন দু’একজন খারাপ বন্ধুবান্ধব থাকে, নিউটনেরও এমন দু’একজন খারাপ বন্ধু ছিল। একবার, তারা নিউটনকে অনেক বুঝিয়ে-শুনিয়ে একটি মদের হাউজে নিয়ে যায়। সেখান কিছু খারাপ মেয়েও ছিল। নিউটন অনেক কষ্টকরে কিছুক্ষণ থাকলেন। কিন্তু, বের হয়ে এসে তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন – ‘তিনি আর কখনো ঐসব খারাপ বন্ধুবান্ধবদের সাথে চলবেন না, এবং কখনো আর ঐসব মদের হাউজে প্রবেশ করবেন না’। কারণ হিসাবে নিউটন বলেছিলেন, ‘ঐসব খারাপ স্থানে গেলে তার পড়াশুনা ও চিন্তা-ভাবনা সব একেবারেই ধ্বংস হয়ে যায়’। এরপর, নিউটন ঐসব খারাপ বন্ধুদের সঙ্গ ত্যাগ করে পড়াশুনায় ও ধর্ম পালনে মনোযোগী হন। কারণ, নিউটন ছিলেন খুবই ধার্মিক একজন মানুষ। নিউটন সবসময় বলতেন –

রাসূলের (সা) যুগে নারীরা কোথায় নামাজ আদায় করতেন?

[ইসলামের সোনালী যুগে মসজিদে নারীদের অবাধ যাতায়াতের সুযোগ ছিল। মহানবীর (সা) ইমামতিত্বে মসজিদে নববীতে নারী-পুরুষ মিলে একই ফ্লোরে নামাজ আদায় করতেন। অথচ, বাংলাদেশের মতো রক্ষণশীল সমাজে হাতেগোনা ব্যতিক্রম বাদে মসজিদগুলোতে নারীদের প্রবেশাধিকারই নেই। যদিও ইসলামের দৃষ্টিতে সামাজিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু হলো মসজিদ। মসজিদে নারীদের প্রবেশাধিকার, অবস্থান ও কার্যক্রম ইত্যাদি নিয়ে শায়খ ড. জাসের আওদা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি গবেষণাকর্ম সম্পন্ন করেছেন। আরবীতে লেখা ড. আওদার এই বইটির বাংলা শিরোনাম আমরা দিয়েছি ‘মাকাসিদে শরীয়াহর আলোকে মসজিদ ও নারী প্রসঙ্গ’। অনুবাদ করছেন জোবায়ের আল মাহমুদ। আজ প্রকাশিত হলো দ্বিতীয় অধ্যায়ের অনুবাদ।] - cscsbd বর্তমানে মুসলিম দেশগুলোর যেসব মসজিদে নারীদের জন্যে নামাজ আদায় করার ব্যবস্থা রয়েছে, সেসব মসজিদের একই কক্ষে পুরুষদের পেছনে নারীদেরকে কদাচিৎই দাঁড়ানোর অনুমতি দেয়া হয়। অথচ রাসূলের (সা) যুগে মসজিদের একই কক্ষে নারীরা পুরুষদের ঠিক পেছনে নামাজ আদায়ের জন্যে কাতারবদ্ধ হয়ে দাঁড়াতেন। আরব দেশগুলোতে সাধারণত নারী-পুরুষদের জন্য আলাদা মসজিদ থাকে। বিশেষত ছোট মসজিদগুলোর ক্ষেত্রে এটা  সত্য।...