অনেকে মনে করেন, তাওয়াককুল মানে কোনো ধরণের মাধ্যম বা উপায় ছাড়াই আল্লাহর উপর ভরসা করা। যেমন, টাকা-পয়সা উপার্জন করা ছাড়াই রিজিকের জন্যে আল্লাহর উপর ভরসা করা। আসলে এটি তাওয়াককুলের পূর্ণ অর্থ নয়।
ইবনে আতা-উল্লাহ তাঁর হিকমা গ্রন্থের ২য় লাইনে বলেন -
তাওয়াককুল হলো সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকা। সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার জন্যে যদি কোনো মাধ্যম বা উপায় হাতের কাছে পাওয়া যায়, তাহলে তা গ্রহণ করা যেমন তাওয়াককুলের অন্তর্ভুক্ত। তেমনি, সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার জন্যে যদি কোনো মাধ্যম বা উপায় হাতের কাছে না পাওয়া যায়, তাহলে ভিন্ন অসৎ কোন উপায় অবলম্বন না করাটাও তাওয়াককুলের অন্তর্ভুক্ত।
অর্থাৎ,
রিজিকের জন্যে যদি সৎ উপার্জনের কোনো সুযোগ থাকে, তাহলে তা গ্রহণ করা মানেই আল্লাহর উপর তাওয়াককুল করা। কিন্তু, রিজিকের জন্যে যদি কোনো সৎ উপার্জনের সুযোগ না থাকে, তাহলে অসৎ উপার্জনের দিকে না গিয়ে আল্লাহর উপর ভরসা করে ধৈর্য ধারণ করাটাও তাওয়াককুল।
তাওয়াককুল মানে কোনো উপায় বা মাধ্যম ব্যতীত আল্লাহর উপর ভরসা করা নয়।
ইবনে আতা-উল্লাহ তাঁর হিকমা গ্রন্থের ২য় লাইনে বলেন -
তাওয়াককুল হলো সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকা। সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার জন্যে যদি কোনো মাধ্যম বা উপায় হাতের কাছে পাওয়া যায়, তাহলে তা গ্রহণ করা যেমন তাওয়াককুলের অন্তর্ভুক্ত। তেমনি, সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার জন্যে যদি কোনো মাধ্যম বা উপায় হাতের কাছে না পাওয়া যায়, তাহলে ভিন্ন অসৎ কোন উপায় অবলম্বন না করাটাও তাওয়াককুলের অন্তর্ভুক্ত।
অর্থাৎ,
রিজিকের জন্যে যদি সৎ উপার্জনের কোনো সুযোগ থাকে, তাহলে তা গ্রহণ করা মানেই আল্লাহর উপর তাওয়াককুল করা। কিন্তু, রিজিকের জন্যে যদি কোনো সৎ উপার্জনের সুযোগ না থাকে, তাহলে অসৎ উপার্জনের দিকে না গিয়ে আল্লাহর উপর ভরসা করে ধৈর্য ধারণ করাটাও তাওয়াককুল।
তাওয়াককুল মানে কোনো উপায় বা মাধ্যম ব্যতীত আল্লাহর উপর ভরসা করা নয়।